Ad for sale 100 x 870 Position (1)
Position (1)

উজানের পানির চাপে খোঁজাখালির স্লুইস গেটের কপাট ভেঙে গেছে

এখন সময়: শনিবার, ১২ জুলাই , ২০২৫, ০৬:৫৯:০৯ পিএম

কেশবপুর প্রতিনিধি : কেশবপুরে গত দুই দিনে অতিবর্ষণে উজানের পানির চাপে খোঁজাখালির স্লুইস গেটের কপাট ভেঙে উজানের পানি প্রবেশ করে বলধালিবিল প্লাবিত হয়েছে। দুই উপজেলার ২৫ গ্রামে বন্যা আতংক বিরাজ করছে। অতি বৃষ্টিপাতের কারণে উপজেলায় তলিয়ে গেছে আমনধানের বীজতলা ও সবজির ক্ষেত।

কেশবপুর উপজেলার কৃষি অধিদপ্তরের উপ-সহকারী কৃষি অফিসার মোঃ রুস্তম আলী দৈনিক স্পন্দনকে বলেন গত মঙ্গলবার ও বুধবার দুই দিনে অতিবর্ষনে উপজেলার নিন্মাঞ্চলের বিলখাল প্লাবিত হয়েগেছে। ক্ষতি হয়েছে উঠতি আউশধান, সবজির ক্ষেত ও পাটের। তলিয়ে গেছে আমন ধানের বীজতলা। কৃষি অধিদপ্তর সুত্রে আরো জানাগেছে গত দুই দিনে বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়েছে ১৪৫ মিলিমিটার। এবং গত ২৪ ঘন্টায় বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়েছে ৭০ মিলিমিটার। যার ফলে আমন ধানের বীজতলা তলিয়ে গেছে ১২ হেক্টর জমি, তলিয়ে গেছে ১১ হেক্টর জমির সবজির ক্ষেত এবং পাট আবাদের ক্ষতি হয়েছে ১২০ হেক্টর জমি। অতি বৃষ্টিপাতের কারণে বুড়ীভদ্রা নদীর তীরে ফসলী জমিও তলিয়ে গেছে।

এদিকে কেশবপুর হরিহর নদীর পানি বিপদ সীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ার কারণে উজানের পানির চাপে খোঁজাখালি খালের স্লুইস গেটের ভাঙা কপাট দিয়ে প্রবেশ করে বলধালিবিল প্লাবিত প্লাবিত হয়েগেছে। যার ফলে কেশবপুর ও মনিরামপুর দুই উপজেলার ২৫ গ্রামবাসীর মাঝে বন্যা আতংক বিরাজ করছে। খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রেকসোনা খাতুন বুধবার দুপুরে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। এ সময় কেশবপুর সদর ইউনিয়ন পরিষদের  চেয়ারম্যান আলাউদ্দিন আলা ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী সুমন সিকদার উপস্থিত ছিলেন। দ্রুত ভাঙা স্থানে জিও ব্যাগ দিয়ে পানি বন্ধের ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে দৈনিক স্পন্দনকে জানান পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী সুমন শিকদার।

Ad for sale 100 x 870 Position (2)
Position (2)
Ad for sale 225 x 270 Position (3)
Position (3)
Ad for sale 225 x 270 Position (4)
Position (4)