Ad for sale 100 x 870 Position (1)
Position (1)

বাগেরহাটে স্বামীর বিরুদ্ধে স্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন

এখন সময়: শুক্রবার, ৯ মে , ২০২৫, ০৯:২৮:২২ পিএম

 

বাগেরহাট প্রতিনিধি : বাগেরহাটে প্রথম স্ত্রীর অনুমতি ছাড়া ২য় বিয়ে করাসহ একাধিক অভিযোগে প্রথম স্ত্রী ফাতেমা আক্তার তার স্বামীর বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন করেছে। সোমবার দুপুরে বাগেরহাট প্রেসক্লাব মিলনায়তনে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় ফাতেমা আক্তারের দুই কন্যা সন্তান তার সাথে উপস্থিত ছিল।

লিখিত অভিযোগে ফাতেমা বলেন, ২০১২ সালের ৬ ফেবরুয়ারি পারিবারিক ভাবে বাগেরহাট সদর উপজেলার কাড়াপাড়া গ্রামের ইরাদুল মির্জার সাথে তার বিয়ে হয়। তিনি বাগেরহাট সদর উপজেলার নাটইখালী গ্রামের শেখ আবুল হোসেনের মেয়ে। তার দ্বিতীয় সন্তানও কন্যা হবে জানার পর ইরাদুল এ সন্তানটি নষ্ট করার জন্য চাপ দেয়। ফাতেমা তাতে রাজী হয়নি। সেই থেকে তাদের মধ্যে দূরত্ব শুরু হয়।  ১৫ বছর আগে যখন তাদের বিয়ে হয় তখন তার বাগেরহাট জজকোর্টে চাকরি থাকলেও স্বামী বেকার ছিল।  এখন  ইরাদুল মোল্লাহাট উপজেলা নির্বাচন অফিসে চাকরি করে। চাকরি হওয়ার পর থেকে ফাতেমার প্রতি ইরাদুলের শারীবিক ও মানসিক নির্যাতন বৃদ্ধি পেতে থাকে। ফাতেমা আক্তার সরকারি আদেশ মোতাবেক বর্তমানে খুলনা জজকোর্টে কর্মরত আছে।  যে কারণে তাকে খুলনায় বাসা ভাড়া করে থাকতে হয়। দীর্ঘদিন ইরাদুল তার এবং মেয়েদের কোন খোঁজ খবর নেয় না এবং ভরন পোষণও দেয় না। ভরন পোষণ চেযে  পারিবারিক আদালতে মামলা করলে ইরাদুল একটি চেক দেয়। সে চেক ডিজঅনার হলে মামলা দেয়া হয়েছে। মীমাংসার জন্য লিগ্যাল এইডে মামলা করলে লিগ্যাল এইড তাকে একটি নোটিশ করে।  কোন কিছুতেই ইরাদুল কর্ণপাত করে না। গত ৩ মাস আগে ইরাদুল রেজিস্ট্রি কাবিন না করে ঘরোয়াভাবে কলমা পড়ে ফকিরহাট উপজেলার পিলজংগ ইউনিয়নের বালিয়াডাংগা গ্রামের আফজাল শেখের মেয়ে সালমা আক্তারকে বিয়ে করেছে। এ ছাড়া গত ২১ এপ্রিল ডাকযোগে ইরাদুল একটি তালাকের নোটিশ প্রদান করেছে। ফাতেমা আক্তার স্বামী সন্তান নিয়ে সুখে শান্তিতে সংসার করার দাবিতে প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করেছেন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইরাদুল সাংবাদিকদের বলেন, আমি বিয়ে করেছি তার কোন প্রমাণ নেই। ফাতেমা আক্তারের অভিযোগ সত্য নয়।

Ad for sale 100 x 870 Position (2)
Position (2)
Ad for sale 225 x 270 Position (3)
Position (3)
Ad for sale 225 x 270 Position (4)
Position (4)