প্রেসবিজ্ঞপ্তি : স্যাঙ্গার পদ্ধতি ব্যবহার করে নমুনা প্রস্তুত, ডিএনএ সিকোয়েন্স নির্ণয়, চেইন টার্মিনেশন প্রযুক্তি, ক্লিনিক্যাল ডায়াগনস্টিক, মিইটেশন চেক, ক্রোমাটোগ্রাম রিডিং প্রক্রিয়াসহ নানা বিষয়ে হাতে কলমে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মঙ্গলবার দুপুর ২ টায় যবিপ্রবির জিনোম সেন্টারের উদ্যোগে বিশ্ববিদ্যালয়ের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম একাডেমিক ভবনের ৯ম তলায় চার দিনব্যাপী “পার্শিয়াল জিনোম সিকোয়েন্সিং ইউজিং দ্যা স্যাঙ্গার মেথড” প্রশিক্ষণ কর্মশালা শেষে সনদপত্র প্রদান অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যবিপ্রবির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ আব্দুল মজিদ।
অনুষ্ঠানে যবিপ্রবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ আব্দুল মজিদ বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা সক্ষমতা বাড়াতে এমন প্রশিক্ষণ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। গবেষণা সক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং উদ্ভাবনী কর্মকান্ড ও আধুনিক ল্যাব সুবিধা কাজে লাগিয়ে আমরা মলিকুলার গবেষণায় আরও অবদান রাখতে চাই। এজন্য শিক্ষার্থীদের গবেষণামূখী হতে হবে। এছাড়াও এধরণের প্রশিক্ষণ কর্মশালা থেকে তোমাদের জ্ঞানকে সমৃদ্ধ করে উচ্চশিক্ষায় কাজে লাগাতে পারবে বলে আমি আশা করি।
যবিপ্রবির জিনোম সেন্টারে গত ০৬-০৯ ডিসেম্বর ২০২৫ খ্রি. চার দিনব্যাপী “পার্শিয়াল জিনোম সিকোয়েন্সিং ইউজিং দ্যা স্যাঙ্গার মেথড” এর উপর হাতে কলমে প্রশিক্ষণ কর্মশালা আয়োজন করা হয়। উক্ত প্রশিক্ষণে যবিপ্রবিসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬২জন প্রশিক্ষনার্থী অংশগ্রহণ করেন এবং তাহাদেরকে প্রশিক্ষণ দেন জিনোম সেন্টারের উপ-পরিচালক, ড. মোঃ আলাউদ্দীন. অণুজীব বিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক, ড. মোঃ অভিনু কিবরিয়া ইসলাম এবং জিনোম সেন্টারের সহকারী টেকনিক্যাল অফিসার, মোঃ আলী আহসান সেতু। অনুষ্ঠান শেষে যবিপ্রবি উপাচার্য শিক্ষার্থীদের মধ্যে সনদপত্র প্রদান করেন।