Ad for sale 100 x 870 Position (1)
Position (1)

২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষে সাগরে ছুটছে জেলেরা

এখন সময়: বুধবার, ১১ ডিসেম্বর , ২০২৪, ০৯:৩১:১১ পিএম

 

শরণখোলা (বাগেরহাট) প্রতিনিধি: বঙ্গোপসাগর ও সুন্দরবনে মা ইলিশ ও অন্যান্য প্রজাতির মাছের প্রজননের জন্য ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা ৩ নভেম্বর রাত ১২টার পর থেকে শেষ হচ্ছে। এ লক্ষে উপকূলীয় অঞ্চল বাগেরহাটের শরণখোলা, মোড়েলগঞ্জ, পিরোজপুর জেলার পারের হাট, তুষখালি ও বরগুণা জেলার চরদোয়ানী, পাথরঘাটাসহ বিভিন্ন এলাকার হাজার হাজার জেলে শত শত ফিসিং ট্রলার নিয়ে নদী ও সাগরে মাছ ধরার জন্য প্রস্তুত হয়ে রয়েছে। 

১৩ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া মা ইলিশের নির্বিঘ্নে প্রজননের জন্য ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা উঠছে আজ রোববার (৩নভেম্বর)। সোমবার থেকে দেশের সকল নদ-নদী ও সাগরে আবার শুরু হবে ইলিশসহ সব ধরণের মাছ আহরণের মহোৎসব। এছাড়া ৬৫ দিন ও ২২ দিনের অবেরাধ ও ঘূর্ণিঝড় রেমাল ও ডানার কারনে এ বছর জেলেরা সাগরে মাছ ধরতে গিয়ে সুবিধা করতে না পারায় লক্ষ লক্ষ টাকা লোকশানের মধ্যে পড়েছে। এজন্য তাদে মধ্যে হতাশা দেখা দিয়েছে। ২ নভেম্বর (বৃহস্পতিবার) সকাল থেকে শরণখোলা উপজেলার রাজৈর মৎস্য আড়তে ট্রলার ঘাটে অসংখ্য ট্রলারে জেলেদের জাল, তেলের ড্রাম, বরফসহ বিভিন্ন মালামাল সংগ্রহ করতে দেখা যায়। আবার কেউ কেউ মহাজনের কাছ থেকে অগ্রিম দাদন নিয়ে পারিবারিক বাজারে ব্যাস্ত রয়েছে।

শরণখোলা উপজেলার মৎস্য আড়ৎদার সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক মজিবর তালুকদার জানান, এ বছর ইলিশ আহরণ মৌসুমে ঘূর্ণিঝড় ও নিম্নচাপ বেশি থাকায় জেলেরা মাছ ধরতে না পারায় ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। আশাকরি ২২ দিনের অবরোধের পর আবারও জেলেরা সাগরে গিয়ে ইলিশ আহরণ করতে পারলে ক্ষতি কিছুটা পুশিয়ে উঠতে পারবে।

এ ব্যাপারে শরণখোলা উপজেলার সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ জাহিদুল ইসলাম বলেন, অবরোধ চলাকালীন সময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুদীপ্ত কুমার সিংহের নেতৃত্বে সেনাবাহীনি, নৌপুলিশ, আনসার ও উপজেলা টাক্সফোর্স কমিটির সদস্যদের নিয়ে নদী ও সাগরে টহল জোরদাড় করা হয়েছে। এছাড়া অবরোধকালীন সময় জেলেদের সরকারি চাল সহায়তা দেয়া হয়েছে।

Ad for sale 100 x 870 Position (2)
Position (2)
Ad for sale 225 x 270 Position (3)
Position (3)
Ad for sale 225 x 270 Position (4)
Position (4)