Ad for sale 100 x 870 Position (1)
Position (1)

ইলিশের সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া

এখন সময়: সোমবার, ২০ জানুয়ারি , ২০২৫, ০৭:৩৩:১৮ এম

 

মুর্শিদুল আজিম হিরু : যশোরের বাজারে খোলা সয়াবিন তেল পাওয়া যাচ্ছে। দাম আগের মত আছে। ইলিশ মাছের সরবরাহ বাড়লেও অনেক বেশি। উর্ধ্বদামে অপরিবর্তিত আছে চাল, ডাল, আলু, পেঁয়াজ-রসুন, মরিচ, অন্যান্য পণ্য। বৃহস্পতিবার শহরের বড় বাজার ঘুরে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।

১ আগস্ট থেকে বাজারে খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি নিষিদ্ধ করেছে সরকার। তারপরও বাজারে খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে প্রতিটি দোকানে। আগে কেনা খোলা সয়াবিন তেল আরও এক মাস বাজারে পাওয়া যাবে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল বিক্রি হয় ১৮০ টাকা। ১৭৫ টাকা কেজি বিক্রি হয় খোলা সয়াবিন তেল। প্রতি কেজি সুপার পাম তেল বিক্রি ১৪০ টাকা । ১৩৫ টাকা কেজি বিক্রি হয় পাম তেল।

বাজারে ইলিশ মাছের সরবরাহ বেড়েছে। কিন্তু দাম অনেক বেশি। আরও কয়েক দিন না গেলে ইলিশের দাম কমবেনা বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। প্রতি কেজি বড় ইলিশ মাছ বিক্রি হচ্ছে ১৫শ টাকা থেকে ১৬শ টাকা। ৯শ টাকা থেকে ১১শ টাকা কেজি বিক্রি হয় মাঝারি সাইজের ইলিশ মাছ। প্রতি কেজি জাটকা ইলিশ মাছ বিক্রি হয় ৪শ টাকা থেকে ৫শ টাকা ।  প্রতি কেজি রুই-কাতলা মাছ বিক্রি হয় ২২০ টাকা থেকে ৩৮০ টাকা । ২০০ টাকা থেকে ২৫০ টাকা কেজি বিক্রি মৃগেল মাছ। প্রতি কেজি চিলবার্কাপ মাছ বিক্রি হয় ১৬০ টাকা থেকে ২২০ টাকা । ২৮০ টাকা থেকে ৪০০ টাকা কেজি বিক্রি হয় শিং মাছ। প্রতি কেজি কই মাছ বিক্রি হয় ১৮০ টাকা থেকে ২২০ টাকা। প্রতি কেজি পাঙ্গশ মাছ বিক্রি ১৭০ টাকা থেকে ২০০ টাকা। প্রতি কেজি তেলাপিয়া মাছ বিক্রি হয় ১৮০ টাকা থেকে ২২০ টাকা । সাড়ে ৩০০ টাকা কেজি বিক্রি হয় পাবদা মাছ।

বাজারে দাম অপরিবর্তিত আছে সবজির। প্রতি কেজি বেগুন বিক্রি হয় ৫০ টাকা। ১৫০ টাকা কেজি বিক্রি হয় টমেটো। প্রতি কেজি উচ্ছে বিক্রি হয় ৫০ টাকা ৫০ টাকা। ৫০ টাকা কেজি বিক্রি হয় বরবটি। ৮০ টাকা কেজি বিক্রি হয় ওল। প্রতি কেজি পটল বিক্রি হয় ২০ টাকা। ৩০ টাকা কেজি বিক্রি হয় কুমড়া। প্রতি কেজি ঝিঙে ও কুশি বিক্রি হয় ৩০ টাকা কেজি। ৩০ টাকা কেজি বিক্রি হয় ধেড়স। প্রতি কেজি পুই শাক বিক্রি হয় ২০ টাকা থেকে ২৫  টাকা। ৩০ টাকা কেজি বিক্রি হয় কলা। ৫০ টাকা কেজি বিক্রি হয় কচুর লতি। প্রতি কেজি কচুর মুখি বিক্রি হয় ৫০ টাকা থেকে ৬০ টাকা কেজি। ৩০ টাকা কেজি বিক্রি হয় পেঁপে। ৪০ টাকা কেজি বিক্রি হয় কাঁকরোল।

বাজারে পেঁয়াজ, রসুন, মরিচ আলুর দাম আগের মত আছে।  প্রতি কেজি কাচা মরিচ বিক্রি হয় ১৬০ টাকা কেজি। ২২০ টাক কেজি বিক্রি হয় আমদানিকৃত রসুন। প্রতি কেজি দেশি রসুন বিক্রি হয় ২০০ টাকা থেকে ২২০ টাকা। ৬০ টাকা কেজি বিক্রি হয় দেশি পেঁয়াজ। প্রতি কেজি আমদানিকৃত পেঁয়াজ বিক্রি হয় ৩৫ টাকা থেকে ৪০ টাকা কেজি। ৩৮ টাকা থেকে ৪০ টাকা কেজি বিক্রি হয় প্রতি কেজি আলু।

বাজারে ঊর্ধ্বদামে অপরিবর্তিত আছে চাল। প্রতি কেজি স্বর্ণা চাল বিক্রি হয় ৪৮ টাকা থেকে ৫০ টাকা। ৫০ টাকা থেকে ৫২ টাকা কেজি বিক্রি হয় বিআর-২৮ চাল। প্রতি কেজি বিআর ৪৯-চাল বিক্রি হয় ৫০ টাকা থেকে ৫২ টাকা। ৪৮ টাকা থেকে ৫২ টাকা কেজি বিক্রি হয় বিআর-১০ চাল বিক্রি । প্রতি কেজি মিনিকেট চাল বিক্রি হয় ৫৪ টাকা থেকে ৫৬  টাকা। ৬৬ টাকা থেকে ৬৮ টাকা কেজি বিক্রি হয় বাংলামতি চাল।

বাজারে ডালের দাম বাড়েনি। প্রতি কেজি দেশি মসুর ডাল বিক্রি হয় ১শ৩০ টাকা। ১শ টাকা কেজি বিক্রি হয় আমদানিকৃত মুসুর ডাল। প্রতি কেজি ছোলার ডাল বিক্রি হয় ৯০ টাকা। ৬০ টাকা থেকে ৬৫ টাকা কেজি বিক্রি হয় বুটের ডাল। প্রতি কেজি মুগের ডাল বিক্রি হয় ১শ টাকা থেকে ১শ৩০ টাকা। ১৪০ টাকা কেজি বিক্রি হয় কলাইয়ের ডাল।

Ad for sale 100 x 870 Position (2)
Position (2)
Ad for sale 225 x 270 Position (3)
Position (3)
Ad for sale 225 x 270 Position (4)
Position (4)