হতাশা কাটিয়ে দিন শেষে এগিয়ে টাইগাররা

এখন সময়: বুধবার, ৮ মে , ২০২৪, ১০:০৩:৫২ এম

বিএনপি চেয়ারপারসনের বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে বিবেচনা করছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আইন প্রয়োগে কিছুটা নমনীয়তা দেখিয়ে খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠানোর সুযোগ দেওয়া হতে পারে। তবে এর জন্য দুর্নীতির মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত বিএনপি চেয়ারপারসনকে রাষ্ট্রপতির অনুকম্পা প্রার্থনা করতে হবে। এমনটা জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের একাধিক নেতা।

আওয়ামী লীগের একাধিক সূত্র জানায়, প্রয়োজনে আইনের কিছুটা ব্যত্যয় ঘটিয়ে খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠানোর সিদ্ধান্ত দিতে পারে সরকার। তারা বলছেন, এ রকম ব্যত্যয় ঘটিয়ে কারাগারে খালেদা জিয়ার সঙ্গে তার গৃহপরিচারিকাকে থাকতে দেওয়া হয়।

আওয়ামী লীগ সূত্র মতে, সরকার এরই মধ্যে নির্বাহী আদেশবলে খালেদা জিয়াকে বাসায় থাকার সুযোগ করে দিয়েছে। এখন বিদেশে যেতে চাইলে তাকে আইনি পথ মোকাবেলা করেই যেতে হবে। খালেদা জিয়ার সাজা মওকুফ করতে পারেন রাষ্ট্রপতি। ফলে তার কাছেই আবেদন করতে হবে। রাষ্ট্রপতি সাজা মওকুফ করলে সরকার পরবর্তী পদক্ষেপ নেবে। খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি মামলা চলমান। এই মামলাগুলো যেন বিদেশযাত্রার ক্ষেত্রে বাধা না হয় সে বিষয়টি দেখবে সরকার।
গত মঙ্গলবার আইনমন্ত্রীর মাধ্যমে রাষ্ট্রপতি বরাবর একটি স্মারকলিপি দেন খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা। তাঁরা সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদ প্রয়োগে রাষ্ট্রপতিকে খালেদা জিয়ার সাজা বাতিল করে বিদেশে চিকিৎসার সুযোগ দেওয়ার আবেদন করেন। ৪৯ অনুচ্ছেদের বলে রাষ্ট্রপতি কোনো দণ্ডিত ব্যক্তির সাজা মাফ করতে পারেন।

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের একাধিক নেতা বলেন, এ রকম সুযোগ পেতে রাষ্ট্রপতির কাছে দোষ স্বীকার করে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে হয়। ফলে বিএনপি নেতারা খালেদা জিয়াকে যদি সত্যিই বিদেশে পাঠাতে চান তাহলে আইনজীবীরা নয়, দণ্ডিত ব্যক্তি বা তার পরিবারের সদস্যদের আবেদন রাষ্ট্রপতির কাছে পৌঁছাতে হবে। এটি করলেই আইনি পথ খুলতে শুরু করবে।

আওয়ামী লীগ নেতাদের মতে, বিএনপির আইনজীবীরা তাদের আবেদনে কৌশলে সাজা বাতিলের কথা উল্লেখ করেছেন। কিন্তু রাষ্ট্রপতি আদালতের সাজা বাতিল করতে পারেন না। তিনি সাজা মওকুফ করতে পারেন। জেনে-বুঝে এমন আবেদন করা বিএনপির আইনজীবীদের একটি রাজনৈতিক কৌশল। 

গতকাল বৃহস্পতিবার (২৫ নভেম্বর) রাজধানীতে এক অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, খালেদা জিয়াকে সরকার গলা টিপে মারছে না। এখানে বিষয়টা আইনগত। মানবিক বিষয়টাও আছে। প্রধানমন্ত্রী মানবিক দিকটা বিবেচনা করছেন। আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফর উল্যাহ বলেন, বিএনপি নির্বাহী আদেশে খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠাতে চায়। কিন্তু আইনি যে পথ সে পথে তারা যাচ্ছে না।

আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও জাতীয় সংসদের হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন বলেন, মহামান্য রাষ্ট্রপতির বিশেষ আনুকূল্যে দণ্ডিত ব্যক্তির বিদেশে চিকিৎসার ব্যবস্থা হতে পারে। বিএনপির বিজ্ঞ আইনজীবীরা এটা ভালোভাবেই জানেন। কিন্তু তাঁরা সে পথে না হেঁটে খালেদা জিয়ার চিকিৎসার বিষয়ে রাজনৈতিক খেলায় মত্ত হয়েছেন।

আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক নজিবুল্লাহ হিরু বলেন, বিএনপির আইনজীবীরা রাষ্ট্রপতির কাছে খালেদা জিয়ার সাজা বাতিলের আবেদন করেছেন। এটা গ্রহণযোগ্য হবে না। রাষ্ট্রপতির কাছে দোষ স্বীকার করে সাজা মওকুফের আবেদন করতে হয়। এ আবেদন দণ্ডিত ব্যক্তি বা তাঁর পরিবারের সদস্যরা করতে পারেন।বিএনপি চেয়ারপারসনের বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে বিবেচনা করছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আইন প্রয়োগে কিছুটা নমনীয়তা দেখিয়ে খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠানোর সুযোগ দেওয়া হতে পারে। তবে এর জন্য দুর্নীতির মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত বিএনপি চেয়ারপারসনকে রাষ্ট্রপতির অনুকম্পা প্রার্থনা করতে হবে। এমনটা জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের একাধিক নেতা।

আওয়ামী লীগের একাধিক সূত্র জানায়, প্রয়োজনে আইনের কিছুটা ব্যত্যয় ঘটিয়ে খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠানোর সিদ্ধান্ত দিতে পারে সরকার। তারা বলছেন, এ রকম ব্যত্যয় ঘটিয়ে কারাগারে খালেদা জিয়ার সঙ্গে তার গৃহপরিচারিকাকে থাকতে দেওয়া হয়।

আওয়ামী লীগ সূত্র মতে, সরকার এরই মধ্যে নির্বাহী আদেশবলে খালেদা জিয়াকে বাসায় থাকার সুযোগ করে দিয়েছে। এখন বিদেশে যেতে চাইলে তাকে আইনি পথ মোকাবেলা করেই যেতে হবে। খালেদা জিয়ার সাজা মওকুফ করতে পারেন রাষ্ট্রপতি। ফলে তার কাছেই আবেদন করতে হবে। রাষ্ট্রপতি সাজা মওকুফ করলে সরকার পরবর্তী পদক্ষেপ নেবে। খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি মামলা চলমান। এই মামলাগুলো যেন বিদেশযাত্রার ক্ষেত্রে বাধা না হয় সে বিষয়টি দেখবে সরকার।
গত মঙ্গলবার আইনমন্ত্রীর মাধ্যমে রাষ্ট্রপতি বরাবর একটি স্মারকলিপি দেন খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা। তাঁরা সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদ প্রয়োগে রাষ্ট্রপতিকে খালেদা জিয়ার সাজা বাতিল করে বিদেশে চিকিৎসার সুযোগ দেওয়ার আবেদন করেন। ৪৯ অনুচ্ছেদের বলে রাষ্ট্রপতি কোনো দণ্ডিত ব্যক্তির সাজা মাফ করতে পারেন।

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের একাধিক নেতা বলেন, এ রকম সুযোগ পেতে রাষ্ট্রপতির কাছে দোষ স্বীকার করে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে হয়। ফলে বিএনপি নেতারা খালেদা জিয়াকে যদি সত্যিই বিদেশে পাঠাতে চান তাহলে আইনজীবীরা নয়, দণ্ডিত ব্যক্তি বা তার পরিবারের সদস্যদের আবেদন রাষ্ট্রপতির কাছে পৌঁছাতে হবে। এটি করলেই আইনি পথ খুলতে শুরু করবে।

আওয়ামী লীগ নেতাদের মতে, বিএনপির আইনজীবীরা তাদের আবেদনে কৌশলে সাজা বাতিলের কথা উল্লেখ করেছেন। কিন্তু রাষ্ট্রপতি আদালতের সাজা বাতিল করতে পারেন না। তিনি সাজা মওকুফ করতে পারেন। জেনে-বুঝে এমন আবেদন করা বিএনপির আইনজীবীদের একটি রাজনৈতিক কৌশল। 

গতকাল বৃহস্পতিবার (২৫ নভেম্বর) রাজধানীতে এক অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, খালেদা জিয়াকে সরকার গলা টিপে মারছে না। এখানে বিষয়টা আইনগত। মানবিক বিষয়টাও আছে। প্রধানমন্ত্রী মানবিক দিকটা বিবেচনা করছেন। আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফর উল্যাহ বলেন, বিএনপি নির্বাহী আদেশে খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠাতে চায়। কিন্তু আইনি যে পথ সে পথে তারা যাচ্ছে না।

আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও জাতীয় সংসদের হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন বলেন, মহামান্য রাষ্ট্রপতির বিশেষ আনুকূল্যে দণ্ডিত ব্যক্তির বিদেশে চিকিৎসার ব্যবস্থা হতে পারে। বিএনপির বিজ্ঞ আইনজীবীরা এটা ভালোভাবেই জানেন। কিন্তু তাঁরা সে পথে না হেঁটে খালেদা জিয়ার চিকিৎসার বিষয়ে রাজনৈতিক খেলায় মত্ত হয়েছেন।
পাকস্তিানরে বপিক্ষে দুই টস্টে সরিজিরে প্রথমটি চট্টগ্রামরে জহুর আহমদে চৌধুরী স্টডেয়িামে শুরু হয়ছে।ে শুক্রবার টস জতিে ব্যাটংিয়রে সদ্ধিান্ত নয়িছেনে টাইগার অধনিায়ক মুমনিুল হক। তবে শুরুতইে উইকটে হারানোর ধাক্কা ভালভাবইে সামলছেনে মুশফকিুর রহমি ও লটিন দাস। দনি শষেে মুশফকি ও লটিনরে ব্যাটংিয়ে ভর করে ২৫৩ রানে প্রথম দনিরে খলো শষে করছেে বাংলাদশে।

টস জতিে ব্যাট করতে নমেে দলীয় ৩৩ রানরে মধ্যইে দুই ওপনোরকে হারয়িছেে বাংলাদশে। প্রথম উইকটেরে পতন হয় ১৯ রানরে মাথায়। সাইফরে বদিায়ে ভাঙে উদ্বোধনী জুট।ি শাহীন শাহ আফ্রদিরি শকিার হন সাইফ হাসান। পঞ্চম ওভাররে দ্বতিীয় বলে চার মরেছেলিনে। পররে বলে তার ব্যাট ছুঁয়ে কাঁধে লগেে উপরে উঠে র্শট ফাইন লগেে আবদি আলীর হাতে ধরা পড়ে বল। ১২ বলে ১৪ রান করনে সাইফ। এরপর হাসান আলীর বলে এলবডিাব্লউি হন সাদমান ইসলাম। রভিউি নয়িছেলিনে তনি।ি কন্তিু উইকটে বাঁচাতে পারনেন।ি অষ্টম ওভারে দ্বতিীয় উইকটেরে পতন ঘটে ৩৩ রান।ে ২৮ বলে ১৪ রান করনে সাদমান। 

৩৩ রানে ২ উইকটে হারানোর পর হাল ধরার কথা ছলি অধনিায়ক মুমনিুল হকরে। কন্তিু ১৯ বলে মাত্র ৬ রান করে আউট হন টাইগার অধনিায়ক। ১৫.১ ওভারে দলীয় ৪৭ রানে তৃতীয় উইকটে হারায় বাংলাদশে। মুমনিুল হক আউট হওয়ার ৬ বল পর বদিায় ননে নাজমুল হোসনে শান্ত। ৩৭ বলে ২ চারে করনে ১৪ রান। ৪৯ রানে চর্তুথ উইকটেরে পতন। ৪৯ রানে চার উইকটে হারানোর পর ক্রজিে এসে বড় রানরে জুটি গড়ছেনে মুশফকিুর রহমি ও লটিন দাস। দুইজন মলিে বশে সর্তক থকেে এগয়িে চলছেনে। বুঝশেুনে বল ঠকোন, আবার রান ননে।
ট-িটোয়ন্টেি বশ্বিকাপে বাজে র্ফম কাটানোর পর পাকস্তিানরে বপিক্ষে ক্রকিটেরে সংক্ষপ্তি ফরম্যাটে দল থকেে বাদ পড়ছেলিনে লটিন দাস। তবে তনিি নজিকেে ফরিে পলেনে সাদা পোশাক।ে ২৭ বছর বয়সী উইকটেকপিার ব্যাটসম্যান টস্টেে নজিরে প্রথম শতরান করে ফলেলনে।

লটিন দাসরে পর তারই মতো একই স্টাইলে শত রানরে কাছাকাছি পৌঁছছেনে মুশফকিুর রহমি। ১১৩ রানে লটিন, আর মুশফকি ৮২ রানে নট-আউট আছনে। ৮৫ ওভারে ৪ উইকটে হারয়িে ২৫৩ রানে প্রথম ইনংিসরে প্রথম দনিরে খলো শষে করছেে বাংলাদশে।
আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক নজিবুল্লাহ হিরু বলেন, বিএনপির আইনজীবীরা রাষ্ট্রপতির কাছে খালেদা জিয়ার সাজা বাতিলের আবেদন করেছেন। এটা গ্রহণযোগ্য হবে না। রাষ্ট্রপতির কাছে দোষ স্বীকার করে সাজা মওকুফের আবেদন করতে হয়। এ আবেদন দণ্ডিত ব্যক্তি বা তাঁর পরিবারের সদস্যরা করতে পারেন।